





























See Also
See Again
আপনার চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর করার উপায়
- ডার্ক সার্কেল আর ফোলাভাবের সাথে লড়াই-ই হোক কিংবা ত্বক ঝুলে যাওয়ার সাথে, আমরা প্রায় সবাই আমাদের চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর রাখার সর্বোত্তম উপায় বের করার চেষ্টা করে থাকি। এবং যদিও এটি হতাশাজনক বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ভয় পাবেন না! সুখবর হল, চোখের নীচের ত্বক নিয়ে আপনার চিন্তা যাই-ই হোক না কেন, সম্ভবত এমন কিছু সমাধান আছে যার জন্য আপনার আর ত্বক-বিশেষজ্ঞ কিংবা প্লাস্টিক সার্জনের কাছে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
আপনার চোখের নীচের ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে যদি কোনো সহায়তার প্রয়োজন হয় তাহলে ত্বক-বিশেষজ্ঞদের অনুমোদিত টিপস পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
© Shutterstock
0 / 30 Fotos
এটি একটি কোমল স্থান
- আপনার চোখের চারপাশের স্থানটি দেহের সবচেয়ে পাতলা ও সংবেদনশীল স্থানগুলোর মধ্যে একটি যা এটিকে জ্বালা-পোড়া, সংবেদনশীলতা এবং বার্ধক্যজনিত লক্ষণের প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল করে তোলে।
© Shutterstock
1 / 30 Fotos
নমনীয় একটি পদ্ধতি ব্যবহার করুন
- চোখের নীচের ত্বক নিয়ে যতই চিন্তিত থাকুন না কেন, সতর্কতা অবলম্বন করা এবং সুকোমল একটি পদ্ধতি অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ।
© Shutterstock
2 / 30 Fotos
ব্যবহারের নিয়ম
- নিশ্চিত করুন যে আপনি ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে পণ্য ব্যবহার করছেন, এবং ত্বকে টান পড়া আর কুঁচকে যাওয়া এড়াতে অতিরিক্ত যত্ন নিচ্ছেন।
© Shutterstock
3 / 30 Fotos
অল্প পরিমাণে দ্রব্যের ব্যবহার
- দু-চোখের জন্য আপনাকে শুধু ততটুকুই পণ্য ব্যবহার করতে হবে যতটুকু একটি মটরদানা। নিজের অনামিকার (রিং ফিঙ্গার) সাহায্যে পণ্যটি প্রয়োগ করুন, যার স্পর্শ স্বাভাবিকভাবেই আলতো এবং যা ত্বকের উপর খুব বেশি চাপ দেয় না।
© Shutterstock
4 / 30 Fotos
প্রতিদিন সানস্ক্রিন লাগান
- সূর্যের আলোর সংস্পর্শ আসলে ত্বকের বেশ কয়েকটি সমস্যার সৃষ্টি করে যার মধ্যে রয়েছে ত্বকে সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা, ত্বকের শুষ্কতা, রোদের কারণে হওয়া ছোট ছোট দাগ (সান স্পট) এবং হাইপারপিগমেন্টেশন ইত্যাদি। অতএব, SPF হল এসব থেকে বাঁচার মূল চাবিকাঠি।
© Shutterstock
5 / 30 Fotos
এমনকী চোখের চারপাশেও প্রয়োগ করুন
- আমরা যখন সানস্ক্রিন প্রয়োগ করি তখন উপরের এবং নীচের চোখের পাতাগুলিকে প্রায়শই অবহেলা করে থাকি। সুতরাং সকালে চোখের চারপাশে কিছুটা অতিরিক্ত SPF প্রয়োগ করতে ভুলবেন না।
© Shutterstock
6 / 30 Fotos
মেকআপ করার আগে ভারী এবং সিলিকনযুক্ত উপকরণের পণ্য ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
- আপনার যদি অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বকের সমস্যা না থাকে তাহলে ভারী, সিলিকনযুক্ত চোখের ক্রিম ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন। অতিভারী পণ্যগুলো ত্বকের দাগ লুকানো এবং ত্বককে উজ্জ্বল করার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে, অন্যদিকে সিলিকনযুক্ত উপকরণগুলো ত্বক কুঁচকে যাওয়ার সমস্যা সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে।
© Shutterstock
7 / 30 Fotos
হালকা প্রকৃতির হাইড্রেশন বেছে নিন
- তার বদলে, বেশি হাইড্রেটিং, জেল্-এর মতো উপকরণগুলোকে বেছে নিন, যা ত্বকের কুঁচকে যাওয়া প্রতিরোধ করতে সহায়তা করবে। হায়ালুরোনিক অ্যাসিড, গ্লিসারিন এবং সিরামাইডের মতো হাইড্রেটিং উপাদান দিয়ে তৈরি দ্রব্যের সন্ধান করুন।
© Shutterstock
8 / 30 Fotos
দুর্বল রক্ত সঞ্চালন চোখের চারপাশের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে
- দুর্বল রক্ত সঞ্চালনের ফলাফল যেমন অপর্যাপ্ত টক্সিন নিষ্কাশন এবং তরল জমা হওয়া, চোখের চারপাশে ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে। ফলস্বরূপ, চোখকে প্রাণবন্ত করার জন্য রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো একটি ভালো কৌশল।
© Shutterstock
9 / 30 Fotos
চোখের চারপাশে রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করুন
- ভিটামিন K-র মতো রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধিকারী উপাদানযুক্ত চোখের ক্রিম বেছে নিন। এটি ডার্ক সার্কেল এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করবে।
© Shutterstock
10 / 30 Fotos
হাত দিয়ে মালিশ করে প্রাণবন্ত করে তুলুন
- রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে এমন আরেকটি উপায় হল নিজের হাত দিয়ে মালিশ করে চোখের চারপাশকে প্রাণবন্ত করে তোলা এবং লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশন করা। এটি চোখের নীচের হালকা ম্যাসেজের মতোই সহজ একটি ব্যাপার।
© Shutterstock
11 / 30 Fotos
নিজে হাতে তৈরি ঘরোয়া প্রতিকার
- আপনি যেমন গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করে থাকেন,ঠিক তেমনি আপনি নিজে হাতে তৈরি ঘরোয়া প্রতিকারগুলিও ব্যবহার করতে পারেন, যে প্রতিকারগুলিকে চোখের নীচের ফোলাভাবে দূর করার কাজে সাহায্য করতে দেখা যায়।
© Shutterstock
12 / 30 Fotos
শীতল করার পদ্ধতি
- চোখের নীচের অঞ্চলকে শীতল করাটাও ফোলাভাব হ্রাস করার একটি কার্যকর পদ্ধতি। ফোলাভাব দূর করতে বরফ-ঠান্ডা রোলার, অথবা এমনকী বরফ-ঠান্ডা শসার টুকরো ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
© Shutterstock
13 / 30 Fotos
ফোলাভাব দূর করার দিকে মনোনিবেশ করুন
- এমনকী বরফ-ঠান্ডা চামচের সাহায্যে চোখের নীচে ঠান্ডা সেঁক দেওয়া হলে তা প্রসারিত রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করতে এবং জ্বালা-পোড়া এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করবে।
© Shutterstock
14 / 30 Fotos
জেল্ আর প্যাচ্ ব্যবহার করে শীতল করা
- চোখের নীচের ত্বকটিকে শারীরিকভাবে শীতল করার আরেকটি উপায় হল চোখের নীচে প্রকৃত শীতল জেল্ এবং প্যাচ্ ব্যবহার করা। এবং যদি এগুলি প্রাকৃতিকভাবে শীতল না হয় তবে তাদের শুধু সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন।
© Shutterstock
15 / 30 Fotos
পিগমেন্টেশন দূর করে এমন দ্রব্য ব্যবহার করুন
- যাদের চোখের নীচে বিবর্ণতা বা হাইপারপিগমেন্টেশন রয়েছে তাদের এমন পণ্য বেছে নেওয়া উচিত যা ত্বককে উজ্জ্বল করবে এবং পিগমেন্টেশনও দূর করবে। ভিটামিন C-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট-এর ব্যবহার এবং এর পাশাপাশি মসৃণ করে তোলার কাজে উপকারী নিয়াসিনামাইড-এর ব্যবহার এক্ষেত্রে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
© Shutterstock
16 / 30 Fotos
অন্যান্য পণ্য যেগুলি পিগমেন্টেশন দূর করে
- অন্যান্য যেসব কোমল উপাদান ত্বকের ক্ষতি না করেই কালোভাব হালকা করে সেগুলি হল আরবুটিন, কোজিক অ্যাসিড এবং অ্যাজেলিক অ্যাসিড।
© Shutterstock
17 / 30 Fotos
রেটিনয়েড যুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করুন
- রেটিনয়েড নতুন কোলাজেন উৎপাদনকে বাড়িয়ে তোলে, যা কোলাজেন-এর হ্রাস পাওয়াকে রোধ করতে এবং সূক্ষ্ম রেখা ও বলিরেখা দূর করতে সহায়তা করে। তবে, যেহেতু এগুলো ত্বককে শুকনো করে দিতে পারে, তাই এমন পণ্য বাছাই করা জরুরি যা চোখের নীচের কোমল ত্বকটিকে নষ্ট করবে না।
© Shutterstock
18 / 30 Fotos
এনক্যাপসুলেটেড রেটিনল বেছে নিন
- অতএব, জ্বালা-পোড়া সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি কমায় এমন এনক্যাপসুলেটেড রেটিনলযুক্ত উপকরণগুলিকে বাছাই করুন।
© Shutterstock
19 / 30 Fotos
নিজের মেকআপ রুটিনে কালার থিওরি ব্যবহার করুন
- সমস্যাযুক্ত কোনো ত্বক ঢেকে রাখার জন্য, মাঝারি-কভারেজের হাইড্রেটিং কনসিলার ব্যবহার করা শুরু করুন। তারপরে, আপনি নিজের সবচেয়ে বেশি চিন্তার বিষয়টির উপর ভিত্তি করে নিজের শেড বাছাই করুন।
© Shutterstock
20 / 30 Fotos
কালার থিওরি
- উদাহরণস্বরূপ, লালভাব কমানোর জন্য, আরও একটু বেশি অস্পষ্ট (নিউট্রাল) বা সোনালি রঙের একটি কনসিলার শেড ব্যবহার করুন, কারণ এটি লালভাবকে অস্পষ্ট করে দেখাতে সাহায্য করে। চোখের নীচের কালোভাব দূর করার জন্য, উজ্জ্বল-বর্ণের কালার কারেক্টর ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
© Shutterstock
21 / 30 Fotos
ক্যাফিন যুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন
- ক্যাফিন একটি ভ্যাসোকনস্ট্রিক্টর, যার অর্থ এটি রক্তনালীকে আঁটোসাঁটো বা সংকুচিত করতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব দূর হয়।
© Shutterstock
22 / 30 Fotos
তবে এটি কেবলমাত্র একটি অস্থায়ী সমাধান
- মনে রাখবেন যে ক্যাফিন শুধুমাত্র একটি অস্থায়ী সমাধান প্রদান করে। একবার আপনি এই উপাদানটির ব্যবহার বন্ধ করে দিলে ফোলাভাব আবার ফিরে আসতে পারে।
© Shutterstock
23 / 30 Fotos
জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদানযুক্ত পণ্যের সন্ধান করুন
- প্রশান্তিদায়ক, জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদানযুক্ত পণ্য বাছাই করুন, বিশেষ করে যদি আপনি অতিরিক্ত শুষ্কতায় ভোগে থাকেন।
© Shutterstock
24 / 30 Fotos
জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদান
- সিরামাইডস, ক্যামোমাইল, শসা, অ্যালোভেরা বা কলয়েডাল ওটমিলের মতো উপাদানগুলি খুঁজে বের করুন।
© Shutterstock
25 / 30 Fotos
অতিরিক্ত গরম পানি/জল দিয়ে গোসল/স্নান করা এড়িয়ে চলুন
- গরম পানি/জল আপনার ত্বককে খুব দ্রুত পাতলা করে এবং শুকিয়ে দিতে পারে। সুতরাং আপনার যদি গরম পানি/জল দিয়ে নিজের মুখ ধোয়ার অভ্যাস থাকে তবে নিজের চোখের নীচের ত্বককে বাঁচাতে তা বন্ধ করুন।
© Shutterstock
26 / 30 Fotos
ঠাণ্ডা পানি/জল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন
- বরং কুসুম কুসুম গরম পানি/জল দিয়ে গোসল/স্নান করার চেষ্টা করুন এবং ঠান্ডা পানি/জল দিয়ে নিজের মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন।
© Shutterstock
27 / 30 Fotos
নিজের সকালের রুটিনকে সহজ রাখুন
- দিনের বেলায়, সর্বদা কম কাজ করা বেশি কাজ করার সমান। অধিক পণ্য ব্যবহার করা হলে তা আপনার ত্বকের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে, বিশেষত চোখের ত্বকের চারপাশে, যেটির এমনিতেও কুঁচকে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
© Shutterstock
28 / 30 Fotos
চোখের নীচের চেহারা উন্নত করার উপায়
- সকালে, পণ্যকে সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখায় জমাট বেঁধে যাওয়া থেকে রোধ করতে চোখের ক্রিম, কালার কারেক্টর এবং কনসিলারের একটি খুব পাতলা আবরণ লাগান। সন্ধ্যায়, বিছানায় যাওয়ার আগে আলতোভাবে মুখে ক্রিম লাগানোর কথা কিন্তু ভুলবেন না।
© Shutterstock
29 / 30 Fotos
আপনার চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর করার উপায়
- ডার্ক সার্কেল আর ফোলাভাবের সাথে লড়াই-ই হোক কিংবা ত্বক ঝুলে যাওয়ার সাথে, আমরা প্রায় সবাই আমাদের চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর রাখার সর্বোত্তম উপায় বের করার চেষ্টা করে থাকি। এবং যদিও এটি হতাশাজনক বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ভয় পাবেন না! সুখবর হল, চোখের নীচের ত্বক নিয়ে আপনার চিন্তা যাই-ই হোক না কেন, সম্ভবত এমন কিছু সমাধান আছে যার জন্য আপনার আর ত্বক-বিশেষজ্ঞ কিংবা প্লাস্টিক সার্জনের কাছে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
আপনার চোখের নীচের ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে যদি কোনো সহায়তার প্রয়োজন হয় তাহলে ত্বক-বিশেষজ্ঞদের অনুমোদিত টিপস পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
© Shutterstock
0 / 30 Fotos
এটি একটি কোমল স্থান
- আপনার চোখের চারপাশের স্থানটি দেহের সবচেয়ে পাতলা ও সংবেদনশীল স্থানগুলোর মধ্যে একটি যা এটিকে জ্বালা-পোড়া, সংবেদনশীলতা এবং বার্ধক্যজনিত লক্ষণের প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল করে তোলে।
© Shutterstock
1 / 30 Fotos
নমনীয় একটি পদ্ধতি ব্যবহার করুন
- চোখের নীচের ত্বক নিয়ে যতই চিন্তিত থাকুন না কেন, সতর্কতা অবলম্বন করা এবং সুকোমল একটি পদ্ধতি অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ।
© Shutterstock
2 / 30 Fotos
ব্যবহারের নিয়ম
- নিশ্চিত করুন যে আপনি ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে পণ্য ব্যবহার করছেন, এবং ত্বকে টান পড়া আর কুঁচকে যাওয়া এড়াতে অতিরিক্ত যত্ন নিচ্ছেন।
© Shutterstock
3 / 30 Fotos
অল্প পরিমাণে দ্রব্যের ব্যবহার
- দু-চোখের জন্য আপনাকে শুধু ততটুকুই পণ্য ব্যবহার করতে হবে যতটুকু একটি মটরদানা। নিজের অনামিকার (রিং ফিঙ্গার) সাহায্যে পণ্যটি প্রয়োগ করুন, যার স্পর্শ স্বাভাবিকভাবেই আলতো এবং যা ত্বকের উপর খুব বেশি চাপ দেয় না।
© Shutterstock
4 / 30 Fotos
প্রতিদিন সানস্ক্রিন লাগান
- সূর্যের আলোর সংস্পর্শ আসলে ত্বকের বেশ কয়েকটি সমস্যার সৃষ্টি করে যার মধ্যে রয়েছে ত্বকে সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা, ত্বকের শুষ্কতা, রোদের কারণে হওয়া ছোট ছোট দাগ (সান স্পট) এবং হাইপারপিগমেন্টেশন ইত্যাদি। অতএব, SPF হল এসব থেকে বাঁচার মূল চাবিকাঠি।
© Shutterstock
5 / 30 Fotos
এমনকী চোখের চারপাশেও প্রয়োগ করুন
- আমরা যখন সানস্ক্রিন প্রয়োগ করি তখন উপরের এবং নীচের চোখের পাতাগুলিকে প্রায়শই অবহেলা করে থাকি। সুতরাং সকালে চোখের চারপাশে কিছুটা অতিরিক্ত SPF প্রয়োগ করতে ভুলবেন না।
© Shutterstock
6 / 30 Fotos
মেকআপ করার আগে ভারী এবং সিলিকনযুক্ত উপকরণের পণ্য ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
- আপনার যদি অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বকের সমস্যা না থাকে তাহলে ভারী, সিলিকনযুক্ত চোখের ক্রিম ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন। অতিভারী পণ্যগুলো ত্বকের দাগ লুকানো এবং ত্বককে উজ্জ্বল করার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে, অন্যদিকে সিলিকনযুক্ত উপকরণগুলো ত্বক কুঁচকে যাওয়ার সমস্যা সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে।
© Shutterstock
7 / 30 Fotos
হালকা প্রকৃতির হাইড্রেশন বেছে নিন
- তার বদলে, বেশি হাইড্রেটিং, জেল্-এর মতো উপকরণগুলোকে বেছে নিন, যা ত্বকের কুঁচকে যাওয়া প্রতিরোধ করতে সহায়তা করবে। হায়ালুরোনিক অ্যাসিড, গ্লিসারিন এবং সিরামাইডের মতো হাইড্রেটিং উপাদান দিয়ে তৈরি দ্রব্যের সন্ধান করুন।
© Shutterstock
8 / 30 Fotos
দুর্বল রক্ত সঞ্চালন চোখের চারপাশের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে
- দুর্বল রক্ত সঞ্চালনের ফলাফল যেমন অপর্যাপ্ত টক্সিন নিষ্কাশন এবং তরল জমা হওয়া, চোখের চারপাশে ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে। ফলস্বরূপ, চোখকে প্রাণবন্ত করার জন্য রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো একটি ভালো কৌশল।
© Shutterstock
9 / 30 Fotos
চোখের চারপাশে রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করুন
- ভিটামিন K-র মতো রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধিকারী উপাদানযুক্ত চোখের ক্রিম বেছে নিন। এটি ডার্ক সার্কেল এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করবে।
© Shutterstock
10 / 30 Fotos
হাত দিয়ে মালিশ করে প্রাণবন্ত করে তুলুন
- রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে এমন আরেকটি উপায় হল নিজের হাত দিয়ে মালিশ করে চোখের চারপাশকে প্রাণবন্ত করে তোলা এবং লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশন করা। এটি চোখের নীচের হালকা ম্যাসেজের মতোই সহজ একটি ব্যাপার।
© Shutterstock
11 / 30 Fotos
নিজে হাতে তৈরি ঘরোয়া প্রতিকার
- আপনি যেমন গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করে থাকেন,ঠিক তেমনি আপনি নিজে হাতে তৈরি ঘরোয়া প্রতিকারগুলিও ব্যবহার করতে পারেন, যে প্রতিকারগুলিকে চোখের নীচের ফোলাভাবে দূর করার কাজে সাহায্য করতে দেখা যায়।
© Shutterstock
12 / 30 Fotos
শীতল করার পদ্ধতি
- চোখের নীচের অঞ্চলকে শীতল করাটাও ফোলাভাব হ্রাস করার একটি কার্যকর পদ্ধতি। ফোলাভাব দূর করতে বরফ-ঠান্ডা রোলার, অথবা এমনকী বরফ-ঠান্ডা শসার টুকরো ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
© Shutterstock
13 / 30 Fotos
ফোলাভাব দূর করার দিকে মনোনিবেশ করুন
- এমনকী বরফ-ঠান্ডা চামচের সাহায্যে চোখের নীচে ঠান্ডা সেঁক দেওয়া হলে তা প্রসারিত রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করতে এবং জ্বালা-পোড়া এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করবে।
© Shutterstock
14 / 30 Fotos
জেল্ আর প্যাচ্ ব্যবহার করে শীতল করা
- চোখের নীচের ত্বকটিকে শারীরিকভাবে শীতল করার আরেকটি উপায় হল চোখের নীচে প্রকৃত শীতল জেল্ এবং প্যাচ্ ব্যবহার করা। এবং যদি এগুলি প্রাকৃতিকভাবে শীতল না হয় তবে তাদের শুধু সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন।
© Shutterstock
15 / 30 Fotos
পিগমেন্টেশন দূর করে এমন দ্রব্য ব্যবহার করুন
- যাদের চোখের নীচে বিবর্ণতা বা হাইপারপিগমেন্টেশন রয়েছে তাদের এমন পণ্য বেছে নেওয়া উচিত যা ত্বককে উজ্জ্বল করবে এবং পিগমেন্টেশনও দূর করবে। ভিটামিন C-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট-এর ব্যবহার এবং এর পাশাপাশি মসৃণ করে তোলার কাজে উপকারী নিয়াসিনামাইড-এর ব্যবহার এক্ষেত্রে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
© Shutterstock
16 / 30 Fotos
অন্যান্য পণ্য যেগুলি পিগমেন্টেশন দূর করে
- অন্যান্য যেসব কোমল উপাদান ত্বকের ক্ষতি না করেই কালোভাব হালকা করে সেগুলি হল আরবুটিন, কোজিক অ্যাসিড এবং অ্যাজেলিক অ্যাসিড।
© Shutterstock
17 / 30 Fotos
রেটিনয়েড যুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করুন
- রেটিনয়েড নতুন কোলাজেন উৎপাদনকে বাড়িয়ে তোলে, যা কোলাজেন-এর হ্রাস পাওয়াকে রোধ করতে এবং সূক্ষ্ম রেখা ও বলিরেখা দূর করতে সহায়তা করে। তবে, যেহেতু এগুলো ত্বককে শুকনো করে দিতে পারে, তাই এমন পণ্য বাছাই করা জরুরি যা চোখের নীচের কোমল ত্বকটিকে নষ্ট করবে না।
© Shutterstock
18 / 30 Fotos
এনক্যাপসুলেটেড রেটিনল বেছে নিন
- অতএব, জ্বালা-পোড়া সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি কমায় এমন এনক্যাপসুলেটেড রেটিনলযুক্ত উপকরণগুলিকে বাছাই করুন।
© Shutterstock
19 / 30 Fotos
নিজের মেকআপ রুটিনে কালার থিওরি ব্যবহার করুন
- সমস্যাযুক্ত কোনো ত্বক ঢেকে রাখার জন্য, মাঝারি-কভারেজের হাইড্রেটিং কনসিলার ব্যবহার করা শুরু করুন। তারপরে, আপনি নিজের সবচেয়ে বেশি চিন্তার বিষয়টির উপর ভিত্তি করে নিজের শেড বাছাই করুন।
© Shutterstock
20 / 30 Fotos
কালার থিওরি
- উদাহরণস্বরূপ, লালভাব কমানোর জন্য, আরও একটু বেশি অস্পষ্ট (নিউট্রাল) বা সোনালি রঙের একটি কনসিলার শেড ব্যবহার করুন, কারণ এটি লালভাবকে অস্পষ্ট করে দেখাতে সাহায্য করে। চোখের নীচের কালোভাব দূর করার জন্য, উজ্জ্বল-বর্ণের কালার কারেক্টর ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
© Shutterstock
21 / 30 Fotos
ক্যাফিন যুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন
- ক্যাফিন একটি ভ্যাসোকনস্ট্রিক্টর, যার অর্থ এটি রক্তনালীকে আঁটোসাঁটো বা সংকুচিত করতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব দূর হয়।
© Shutterstock
22 / 30 Fotos
তবে এটি কেবলমাত্র একটি অস্থায়ী সমাধান
- মনে রাখবেন যে ক্যাফিন শুধুমাত্র একটি অস্থায়ী সমাধান প্রদান করে। একবার আপনি এই উপাদানটির ব্যবহার বন্ধ করে দিলে ফোলাভাব আবার ফিরে আসতে পারে।
© Shutterstock
23 / 30 Fotos
জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদানযুক্ত পণ্যের সন্ধান করুন
- প্রশান্তিদায়ক, জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদানযুক্ত পণ্য বাছাই করুন, বিশেষ করে যদি আপনি অতিরিক্ত শুষ্কতায় ভোগে থাকেন।
© Shutterstock
24 / 30 Fotos
জ্বালা-পোড়া রোধকারী উপাদান
- সিরামাইডস, ক্যামোমাইল, শসা, অ্যালোভেরা বা কলয়েডাল ওটমিলের মতো উপাদানগুলি খুঁজে বের করুন।
© Shutterstock
25 / 30 Fotos
অতিরিক্ত গরম পানি/জল দিয়ে গোসল/স্নান করা এড়িয়ে চলুন
- গরম পানি/জল আপনার ত্বককে খুব দ্রুত পাতলা করে এবং শুকিয়ে দিতে পারে। সুতরাং আপনার যদি গরম পানি/জল দিয়ে নিজের মুখ ধোয়ার অভ্যাস থাকে তবে নিজের চোখের নীচের ত্বককে বাঁচাতে তা বন্ধ করুন।
© Shutterstock
26 / 30 Fotos
ঠাণ্ডা পানি/জল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন
- বরং কুসুম কুসুম গরম পানি/জল দিয়ে গোসল/স্নান করার চেষ্টা করুন এবং ঠান্ডা পানি/জল দিয়ে নিজের মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন।
© Shutterstock
27 / 30 Fotos
নিজের সকালের রুটিনকে সহজ রাখুন
- দিনের বেলায়, সর্বদা কম কাজ করা বেশি কাজ করার সমান। অধিক পণ্য ব্যবহার করা হলে তা আপনার ত্বকের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে, বিশেষত চোখের ত্বকের চারপাশে, যেটির এমনিতেও কুঁচকে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
© Shutterstock
28 / 30 Fotos
চোখের নীচের চেহারা উন্নত করার উপায়
- সকালে, পণ্যকে সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখায় জমাট বেঁধে যাওয়া থেকে রোধ করতে চোখের ক্রিম, কালার কারেক্টর এবং কনসিলারের একটি খুব পাতলা আবরণ লাগান। সন্ধ্যায়, বিছানায় যাওয়ার আগে আলতোভাবে মুখে ক্রিম লাগানোর কথা কিন্তু ভুলবেন না।
© Shutterstock
29 / 30 Fotos
আপনার চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর করার উপায়
শিখে নিন কীভাবে নিজের চোখের নীচের ত্বকের যত্ন নিতে হয়
© Shutterstock
ডার্ক সার্কেল আর ফোলাভাবের সাথে লড়াই-ই হোক কিংবা ত্বক ঝুলে যাওয়ার সাথে, আমরা প্রায় সবাই-ই আমাদের চোখের নীচের ত্বককে সুন্দর রাখার সর্বোত্তম উপায় বের করার চেষ্টা করে থাকি। এবং যদিও এটি হতাশাজনক বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ভয় পাবেন না! সুখবর হল, চোখের নীচের ত্বক নিয়ে আপনার চিন্তা যাই-ই হোক না কেন, সম্ভবত এমন কিছু সমাধান আছে যার জন্য আপনার আর ত্বক-বিশেষজ্ঞ কিংবা প্লাস্টিক সার্জনের কাছে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
আপনার চোখের নীচের ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে যদি কোনো সহায়তার প্রয়োজন হয় তাহলে ত্বক-বিশেষজ্ঞদের অনুমোদিত টিপস পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
RECOMMENDED FOR YOU



































MOST READ
- Last Hour
- Last Day
- Last Week