






























See Also
See Again
পুরুষদের কিছু শারীরিক লক্ষণ বা উপসর্গ কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়
- সমীক্ষা বলছে, মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের আগে মৃত্যু হয়। পুরুষদের আয়ু মহিলাদের তুলনায় কম হওয়ার অনেক কারণ আছে, তার মধ্যে একটি কারণ হল প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার নিম্ন হার। প্রকৃতপক্ষে পুরুষদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কম, কিন্তু যখন তাঁরা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হন, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। বেশিরভাগ পুরুষই অনেক শারীরিক লক্ষণকে উপেক্ষা করেন, কিন্তু তার মধ্যে কিছু কিছু আছে যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়। এই গ্যালারিতে সেই সমস্ত কিছু শারীরিক লক্ষণ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ক্লিক করুন এবং জানুন যে আপনি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনোটি উপলব্ধি করেছেন কিনা।
© Shutterstock
0 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- সব ধরনের বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের মতো গুরুতর অসুখকে ইঙ্গিত করে না, তবে এটি কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়। আমেরিকা-সহ অনেক দেশেই পুরুষদের মৃত্যুর প্রধান কারণ হৃদরোগ।
© Shutterstock
1 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- বিশেষ করে যদি বুকে ব্যথার সাথে শ্বাসকষ্ট বা ঘাম হয় তাহলে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
© Shutterstock
2 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- ক্লিনিক্যাল সায়েন্সের প্রশিক্ষক ডঃ ব্রেট এ হোয়াইট ব্যাখ্যা করেছেন - "এটি এনজিনা বা ইস্কেমিক হার্ট ডিজিজের লক্ষণ হতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের পূর্ববর্তী পর্যায় হতে পারে যা অত্যন্ত মারাত্মক হতে পারে।"
© Shutterstock
3 / 31 Fotos
হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস
- আমাদের দেহের ওজন স্বল্প ওঠানামা করে অনেক সময়ই। কিন্তু ওজনের এই কমাবাড়া করা যদি পরিমাণে কম না হয় তাহলে তা অনেকদিন ধরে থাকে।
© Shutterstock
4 / 31 Fotos
হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস
- কোনোরকম শরীরচর্চা বা খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন না করে অল্প সময়ের মধ্যে দেহের ওজন যদি ৫ পাউন্ড (২.২৬ কি.গ্রা.) বেড়ে বা কমে যায় তাহলে সেটা হাইপোথাইরয়েড (কম থাইরয়েড) বা হাইপারথাইরয়েড (থাইরয়েড গ্রন্থির অধিক ক্ষরণ) ব্যাধির লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
5 / 31 Fotos
মলের পরিবর্তন
- মলের রঙ, ধারাবাহিকতা সবসময়ে নজরে রাখা উচিত। লাল বা কালো রঙের মল, মলে রক্তের উপস্থিতি ইঙ্গিত করে, সেই সাথে খারাপ দিকেরও।
© Shutterstock
6 / 31 Fotos
মলের পরিবর্তন
- ডক্টর হোয়াইটের মতে, অন্ত্রে রক্তের সংক্রমণ কোলোন ক্যান্সারের দিকটি ইঙ্গিত করে। শুরুর দিকে এটি ধরা পড়লে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। সেজন্যে, মলে কোনোরকম পরিবর্তন ধরা পড়লে তখনই পরীক্ষা করানো উচিত।
© Shutterstock
7 / 31 Fotos
মূত্রে পরিবর্তন
- প্রস্রাব করতে সমস্যা, ব্যথা বা প্রস্রাবের ধারাতে বা সময়ের ব্যবধানে পরিবর্তন (রাতে উঠে বাথরুমে যাওয়া) - এগুলিকে কখনওই উপেক্ষা করা উচিত নয়।
© Shutterstock
8 / 31 Fotos
মূত্রে পরিবর্তন
- উক্ত সমস্ত লক্ষণগুলিই প্রোস্টেট ক্যান্সারের ইঙ্গিত করে। অন্য ক্যান্সারের মতোই এই ক্যান্সারও শুরুতে ধরা পড়লে সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। কাজেই, মূত্রাভ্যাসের পরিবর্তন নজরে রাখা উচিত, আর এরকম পরিস্থিতি হলে যত শীঘ্র সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
© Shutterstock
9 / 31 Fotos
অসাড়তা বা টন টন করা
- হাতে, পায়ে এই ধরনের সমস্যা হলে সচেতন হওয়া উচিত। বাত, স্নায়ু দৌর্বল্য, ডায়াবেটিস, কারপাল টানেল সিনড্রোম-সহ বহু রোগের এটি ইঙ্গিত বহন করে।
© Shutterstock
10 / 31 Fotos
অসাড়তা বা টন টন করা
- থোরাটিক আউটলেট সিনড্রোম (TOS) - যেটি অত্যধিক পরিশ্রম বা আঘাতের ফলে হয় সেটিরও লক্ষণ হতে পারে এটি। রোগটি পুরুষদের বিশেষত প্রাক্তন বা বর্তমান অ্যাথলেটিকদের মধ্যে খুবই সাধারণ বা কমন। ডক্টর জেফ্রি অ্যাপেলের মতে, কলারবোন এবং উপরের পাঁজরের (অথবা thoracic outlet) রক্তনালী ও স্নায়ুতে চাপের ফলে হাতে, কাঁধে, ঘাড়ে এবং আঙুলে ব্যথা থেকে রোগটি শুরু হয়।
© Shutterstock
11 / 31 Fotos
পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরা
- অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ডিহাইড্রেশন হলে পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরতে পারে। কিন্তু শুধুমাত্র হাঁটার ফলে যদি তা ঘটে তবে সেটি অন্তর্বর্তী ক্লোডিকেশনের লক্ষণ হতে পারে যা মূলত ধমনী প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে।
© Shutterstock
12 / 31 Fotos
পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরা
- এর মানে হল ধমনীতে ব্লকেজ যা প্রয়োজনীয় রক্তপ্রবাহে বাধা দেয়, যার ফলে পেশীতে খিঁচুনি বা টান ধরে। আপনি যদি তা অনুভব করেন তাহলে সংবহনতন্ত্র জনিত রোগের দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন।
© Shutterstock
13 / 31 Fotos
বর্ধিত অণ্ডকোষ
- বর্ধিত অণ্ডকোষ ইনফেকশনের ইঙ্গিত করে। শিরা বেড়ে গেলে বা মধ্যেকার ধমনীতে তরল জমলে এমনটি হতে পারে, যেটি পরের দিকে খারাপ কিছু, যেমন ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
© Shutterstock
14 / 31 Fotos
বর্ধিত অণ্ডকোষ
- অণ্ডকোষে ছোট বেদনাহীন পিণ্ড যার ভিতরে বড় অংশ যুক্ত থাকতে পারে, এর থেকে প্রধানত টেস্টকুলার ক্যান্সারের সূত্রপাত হয়। সাধারণত, বছর চল্লিশের নীচের যুবকেরা এই ক্যান্সারের শিকার হয়।
© Shutterstock
15 / 31 Fotos
মুখের শুষ্কতা
- পর্যাপ্ত পরিমাণ লালা বা স্যালাইভা উৎপন্ন না হলে মুখ শুকিয়ে যায়। ডিহাইড্রেশন এর প্রধান কারণ। কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে যদি এমনটা না ঘটে, এবং তবুও যদি আপনি এই সমস্যার মুখোমুখি হন, তাহলে ব্যাপারটি অবহেলা করবেন না। প্রথমে দেখতে হবে যে কোনো ওষুধ নিয়েছেন কিনা। সেক্ষেত্রে এটি তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে।
© Shutterstock
16 / 31 Fotos
মুখের শুষ্কতা
- যদি তাই হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন, কারণ শুষ্ক মুখ অন্যান্য মৌখিক সমস্যা, যেমন নিশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটির সৃষ্টি করতে পারে। তবে মুখের এই শুষ্কতা অন্যান্য অনেক শারীরিক সমস্যাকেও ইঙ্গিত করে। যেমন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যালজাইমার এমনকী পারকিনসনের মতো রোগের।
© Shutterstock
17 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- মাঝে মাঝে রেগে যাওয়া একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যেটা অস্বাভাবিক তা হল সবসময় খিটখিটে মেজাজ এবং রেগে যাওয়া। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোন কম ক্ষরণের একটি লক্ষণ বা মানসিক স্বাস্থ্য-সমস্যার কারণে হতে পারে।
© Shutterstock
18 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- পুরুষদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রাগ এবং বিরক্তি অবসাদের কারণেও হতে পারে। আপনি যদি এমনটা অনুভব করেন তাহলে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন।
© Shutterstock
19 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- পুরুষেদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য-সমস্যা দেখা দিলে তাদের বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাই চলে যায়। কাউন্সেলর হানা মিলফোর্ড বলেছেন "পুরুষদের মানসিক স্বাস্থ্যকে হেয় না করা ও নিজেদের যত্ন নেওয় দরকার। একজন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মানসিক স্বাস্থ্য- থেরাপিস্টের সহায়তা চাওয়া আক্ষরিক অর্থে জীবন বাঁচাতে পারে।"
© Shutterstock
20 / 31 Fotos
ইরেক্টাইল অক্ষমতা
- ইরেক্টাইল অক্ষমতা পুরুষদের কাছে মনখারাপ করা এবং বিব্রতকর এক বিষয়। অনেকে এটা পরীক্ষাও করান না। যদিও ইরেক্টাইল অক্ষমতা মানষিক চাপের মতো জীবনধারার বিভিন্ন বিষয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত, তথাপি এটা অনেক গুরুতর স্বাস্থ্যসমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
© Shutterstock
21 / 31 Fotos
ইরেক্টাইল কর্মহীনতা
- ডায়াবেটিস, হরমোনে ভারসাম্যহীনতা, অতিরিক্ত চিন্তা-সহ কারডিও-ভাস্কুলার ডিজিজের একটি লক্ষণ হল লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা, এর সাথে মানসিক সমস্যা তো আছেই।
© Shutterstock
22 / 31 Fotos
ঝিমুনি ভাব বা মুখের ঔজ্জ্বল্য কমে যাওয়া
- অল্পবিস্তর মাথাব্যথা বা মাথায় রক্ত চড়ে যাওয়া অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। এটি সবসময়ই কোনো না কোনো রোগের লক্ষণ বহন করে নাও আনতে পারে, কিন্তু যখন তা করে তখন এটি একটি লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
23 / 31 Fotos
ঝিমুনি ভাব বা মুখের ঔজ্জ্বল্য কমে যাওয়া
- চিকিৎসা না করালে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনি সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যা মৃত্যুও ঘটাতে পারে।
© Shutterstock
24 / 31 Fotos
দুর্বল গ্রিপ
- স্পন্দনপূর্ণ দুর্বল হাতের গ্রিপ থোরাসিক আউটলেট সিন্ড্রোমের লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
25 / 31 Fotos
দুর্বল গ্রিপ
- গ্রিপ করার শক্তির দিকটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এটিতে কোনো সমস্যা হলে সেটিকে উপেক্ষা করা উচিত নয়। ফিজিও থেরাপিস্ট মারিয়া কোলের মতে, চনমনে থাকার প্রথম লক্ষণই হল হাতের গ্রিপ ঠিক থাকা। এটি দুর্বল হলে জীবনের অনেক আনন্দই মাটি হতে পারে। তাই এটিকে ঠিক রাখা খুব জরুরি।
© Shutterstock
26 / 31 Fotos
হাত বা আঙ্গুল ফিকে হয়ে যাওয়া
- ঠান্ডাতে এরকম হতে পারে, কিন্তু শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক না হলেও এমন হয়। অক্সিজেন পূর্ণ রক্ত লাল হয় এবং আঙুলকে তার সঠিক রঙ প্রদান করে যা গোলাপি আভাযুক্ত কিন্তু সাদা, বেগুনী বা নীল নয়, কিন্তু এর জায়গায় নীলাভ রঙ আসতে থাকলে বুঝতে হবে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হচ্ছে না।
© Shutterstock
27 / 31 Fotos
হাত বা আঙুল ফিকে হয়ে যাওয়া
- যদি হাত বা আঙুল ফিকে হয়ে নীল বা বেগুনী হয়ে যায়, সেটি বুয়েরজার ডিজিজ, রেনউড সিন্ড্রোম বা আকেনব্যাক সিন্ড্রোমের লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
28 / 31 Fotos
ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা
- অল্পবিস্তর ব্যথা আমরা অনেকেই অনেক সময় অনুভব করি। কিন্তু স্পন্দনপূর্ণ ব্যথা কোনো ট্রমার কারণ ছাড়া হলে বিপদের সংকেত হতে পারে। এর সাথে অত্যন্ত বেদনা বা অসাড়তা, এরকম কিছু হতে থাকলে বুঝতে হবে মেরুদণ্ডের স্নায়ুর সংনমন হয়েছে।
© Shutterstock
29 / 31 Fotos
ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা
- ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা হল বাত বা থোরাসিক আউটলেট সিন্ড্রোমের লক্ষণ। এক্ষেত্রে, কলারবোন আর রিব্সের মাঝের ধমনী ও স্নায়ুগুলি সংনমিত হয়ে যায়। সূত্রঃ (স্ট্যাটিসটা) (হেল্ত্থ ডাইজেস্ট) (সিডিসি) (ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক) (ভেরিওয়েল হেল্থ) (দি গার্ডিয়ান) (মায়ো ক্লিনিক) (আমেরিকান হার্ট আ্যসোসিয়েশন) (হেল্থলাইন)
© Shutterstock
30 / 31 Fotos
পুরুষদের কিছু শারীরিক লক্ষণ বা উপসর্গ কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়
- সমীক্ষা বলছে, মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের আগে মৃত্যু হয়। পুরুষদের আয়ু মহিলাদের তুলনায় কম হওয়ার অনেক কারণ আছে, তার মধ্যে একটি কারণ হল প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার নিম্ন হার। প্রকৃতপক্ষে পুরুষদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কম, কিন্তু যখন তাঁরা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হন, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। বেশিরভাগ পুরুষই অনেক শারীরিক লক্ষণকে উপেক্ষা করেন, কিন্তু তার মধ্যে কিছু কিছু আছে যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়। এই গ্যালারিতে সেই সমস্ত কিছু শারীরিক লক্ষণ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ক্লিক করুন এবং জানুন যে আপনি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনোটি উপলব্ধি করেছেন কিনা।
© Shutterstock
0 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- সব ধরনের বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের মতো গুরুতর অসুখকে ইঙ্গিত করে না, তবে এটি কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়। আমেরিকা-সহ অনেক দেশেই পুরুষদের মৃত্যুর প্রধান কারণ হৃদরোগ।
© Shutterstock
1 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- বিশেষ করে যদি বুকে ব্যথার সাথে শ্বাসকষ্ট বা ঘাম হয় তাহলে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
© Shutterstock
2 / 31 Fotos
বুকে ব্যথা
- ক্লিনিক্যাল সায়েন্সের প্রশিক্ষক ডঃ ব্রেট এ হোয়াইট ব্যাখ্যা করেছেন - "এটি এনজিনা বা ইস্কেমিক হার্ট ডিজিজের লক্ষণ হতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের পূর্ববর্তী পর্যায় হতে পারে যা অত্যন্ত মারাত্মক হতে পারে।"
© Shutterstock
3 / 31 Fotos
হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস
- আমাদের দেহের ওজন স্বল্প ওঠানামা করে অনেক সময়ই। কিন্তু ওজনের এই কমাবাড়া করা যদি পরিমাণে কম না হয় তাহলে তা অনেকদিন ধরে থাকে।
© Shutterstock
4 / 31 Fotos
হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস
- কোনোরকম শরীরচর্চা বা খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন না করে অল্প সময়ের মধ্যে দেহের ওজন যদি ৫ পাউন্ড (২.২৬ কি.গ্রা.) বেড়ে বা কমে যায় তাহলে সেটা হাইপোথাইরয়েড (কম থাইরয়েড) বা হাইপারথাইরয়েড (থাইরয়েড গ্রন্থির অধিক ক্ষরণ) ব্যাধির লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
5 / 31 Fotos
মলের পরিবর্তন
- মলের রঙ, ধারাবাহিকতা সবসময়ে নজরে রাখা উচিত। লাল বা কালো রঙের মল, মলে রক্তের উপস্থিতি ইঙ্গিত করে, সেই সাথে খারাপ দিকেরও।
© Shutterstock
6 / 31 Fotos
মলের পরিবর্তন
- ডক্টর হোয়াইটের মতে, অন্ত্রে রক্তের সংক্রমণ কোলোন ক্যান্সারের দিকটি ইঙ্গিত করে। শুরুর দিকে এটি ধরা পড়লে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। সেজন্যে, মলে কোনোরকম পরিবর্তন ধরা পড়লে তখনই পরীক্ষা করানো উচিত।
© Shutterstock
7 / 31 Fotos
মূত্রে পরিবর্তন
- প্রস্রাব করতে সমস্যা, ব্যথা বা প্রস্রাবের ধারাতে বা সময়ের ব্যবধানে পরিবর্তন (রাতে উঠে বাথরুমে যাওয়া) - এগুলিকে কখনওই উপেক্ষা করা উচিত নয়।
© Shutterstock
8 / 31 Fotos
মূত্রে পরিবর্তন
- উক্ত সমস্ত লক্ষণগুলিই প্রোস্টেট ক্যান্সারের ইঙ্গিত করে। অন্য ক্যান্সারের মতোই এই ক্যান্সারও শুরুতে ধরা পড়লে সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। কাজেই, মূত্রাভ্যাসের পরিবর্তন নজরে রাখা উচিত, আর এরকম পরিস্থিতি হলে যত শীঘ্র সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
© Shutterstock
9 / 31 Fotos
অসাড়তা বা টন টন করা
- হাতে, পায়ে এই ধরনের সমস্যা হলে সচেতন হওয়া উচিত। বাত, স্নায়ু দৌর্বল্য, ডায়াবেটিস, কারপাল টানেল সিনড্রোম-সহ বহু রোগের এটি ইঙ্গিত বহন করে।
© Shutterstock
10 / 31 Fotos
অসাড়তা বা টন টন করা
- থোরাটিক আউটলেট সিনড্রোম (TOS) - যেটি অত্যধিক পরিশ্রম বা আঘাতের ফলে হয় সেটিরও লক্ষণ হতে পারে এটি। রোগটি পুরুষদের বিশেষত প্রাক্তন বা বর্তমান অ্যাথলেটিকদের মধ্যে খুবই সাধারণ বা কমন। ডক্টর জেফ্রি অ্যাপেলের মতে, কলারবোন এবং উপরের পাঁজরের (অথবা thoracic outlet) রক্তনালী ও স্নায়ুতে চাপের ফলে হাতে, কাঁধে, ঘাড়ে এবং আঙুলে ব্যথা থেকে রোগটি শুরু হয়।
© Shutterstock
11 / 31 Fotos
পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরা
- অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ডিহাইড্রেশন হলে পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরতে পারে। কিন্তু শুধুমাত্র হাঁটার ফলে যদি তা ঘটে তবে সেটি অন্তর্বর্তী ক্লোডিকেশনের লক্ষণ হতে পারে যা মূলত ধমনী প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে।
© Shutterstock
12 / 31 Fotos
পায়ে খিঁচুনি বা টান ধরা
- এর মানে হল ধমনীতে ব্লকেজ যা প্রয়োজনীয় রক্তপ্রবাহে বাধা দেয়, যার ফলে পেশীতে খিঁচুনি বা টান ধরে। আপনি যদি তা অনুভব করেন তাহলে সংবহনতন্ত্র জনিত রোগের দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন।
© Shutterstock
13 / 31 Fotos
বর্ধিত অণ্ডকোষ
- বর্ধিত অণ্ডকোষ ইনফেকশনের ইঙ্গিত করে। শিরা বেড়ে গেলে বা মধ্যেকার ধমনীতে তরল জমলে এমনটি হতে পারে, যেটি পরের দিকে খারাপ কিছু, যেমন ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
© Shutterstock
14 / 31 Fotos
বর্ধিত অণ্ডকোষ
- অণ্ডকোষে ছোট বেদনাহীন পিণ্ড যার ভিতরে বড় অংশ যুক্ত থাকতে পারে, এর থেকে প্রধানত টেস্টকুলার ক্যান্সারের সূত্রপাত হয়। সাধারণত, বছর চল্লিশের নীচের যুবকেরা এই ক্যান্সারের শিকার হয়।
© Shutterstock
15 / 31 Fotos
মুখের শুষ্কতা
- পর্যাপ্ত পরিমাণ লালা বা স্যালাইভা উৎপন্ন না হলে মুখ শুকিয়ে যায়। ডিহাইড্রেশন এর প্রধান কারণ। কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে যদি এমনটা না ঘটে, এবং তবুও যদি আপনি এই সমস্যার মুখোমুখি হন, তাহলে ব্যাপারটি অবহেলা করবেন না। প্রথমে দেখতে হবে যে কোনো ওষুধ নিয়েছেন কিনা। সেক্ষেত্রে এটি তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে।
© Shutterstock
16 / 31 Fotos
মুখের শুষ্কতা
- যদি তাই হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন, কারণ শুষ্ক মুখ অন্যান্য মৌখিক সমস্যা, যেমন নিশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটির সৃষ্টি করতে পারে। তবে মুখের এই শুষ্কতা অন্যান্য অনেক শারীরিক সমস্যাকেও ইঙ্গিত করে। যেমন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যালজাইমার এমনকী পারকিনসনের মতো রোগের।
© Shutterstock
17 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- মাঝে মাঝে রেগে যাওয়া একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যেটা অস্বাভাবিক তা হল সবসময় খিটখিটে মেজাজ এবং রেগে যাওয়া। এটি টেস্টোস্টেরন হরমোন কম ক্ষরণের একটি লক্ষণ বা মানসিক স্বাস্থ্য-সমস্যার কারণে হতে পারে।
© Shutterstock
18 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- পুরুষদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রাগ এবং বিরক্তি অবসাদের কারণেও হতে পারে। আপনি যদি এমনটা অনুভব করেন তাহলে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন।
© Shutterstock
19 / 31 Fotos
বিরক্তি এবং অতিরিক্ত রাগ
- পুরুষেদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য-সমস্যা দেখা দিলে তাদের বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাই চলে যায়। কাউন্সেলর হানা মিলফোর্ড বলেছেন "পুরুষদের মানসিক স্বাস্থ্যকে হেয় না করা ও নিজেদের যত্ন নেওয় দরকার। একজন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মানসিক স্বাস্থ্য- থেরাপিস্টের সহায়তা চাওয়া আক্ষরিক অর্থে জীবন বাঁচাতে পারে।"
© Shutterstock
20 / 31 Fotos
ইরেক্টাইল অক্ষমতা
- ইরেক্টাইল অক্ষমতা পুরুষদের কাছে মনখারাপ করা এবং বিব্রতকর এক বিষয়। অনেকে এটা পরীক্ষাও করান না। যদিও ইরেক্টাইল অক্ষমতা মানষিক চাপের মতো জীবনধারার বিভিন্ন বিষয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত, তথাপি এটা অনেক গুরুতর স্বাস্থ্যসমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
© Shutterstock
21 / 31 Fotos
ইরেক্টাইল কর্মহীনতা
- ডায়াবেটিস, হরমোনে ভারসাম্যহীনতা, অতিরিক্ত চিন্তা-সহ কারডিও-ভাস্কুলার ডিজিজের একটি লক্ষণ হল লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা, এর সাথে মানসিক সমস্যা তো আছেই।
© Shutterstock
22 / 31 Fotos
ঝিমুনি ভাব বা মুখের ঔজ্জ্বল্য কমে যাওয়া
- অল্পবিস্তর মাথাব্যথা বা মাথায় রক্ত চড়ে যাওয়া অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। এটি সবসময়ই কোনো না কোনো রোগের লক্ষণ বহন করে নাও আনতে পারে, কিন্তু যখন তা করে তখন এটি একটি লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
23 / 31 Fotos
ঝিমুনি ভাব বা মুখের ঔজ্জ্বল্য কমে যাওয়া
- চিকিৎসা না করালে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনি সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যা মৃত্যুও ঘটাতে পারে।
© Shutterstock
24 / 31 Fotos
দুর্বল গ্রিপ
- স্পন্দনপূর্ণ দুর্বল হাতের গ্রিপ থোরাসিক আউটলেট সিন্ড্রোমের লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
25 / 31 Fotos
দুর্বল গ্রিপ
- গ্রিপ করার শক্তির দিকটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এটিতে কোনো সমস্যা হলে সেটিকে উপেক্ষা করা উচিত নয়। ফিজিও থেরাপিস্ট মারিয়া কোলের মতে, চনমনে থাকার প্রথম লক্ষণই হল হাতের গ্রিপ ঠিক থাকা। এটি দুর্বল হলে জীবনের অনেক আনন্দই মাটি হতে পারে। তাই এটিকে ঠিক রাখা খুব জরুরি।
© Shutterstock
26 / 31 Fotos
হাত বা আঙ্গুল ফিকে হয়ে যাওয়া
- ঠান্ডাতে এরকম হতে পারে, কিন্তু শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক না হলেও এমন হয়। অক্সিজেন পূর্ণ রক্ত লাল হয় এবং আঙুলকে তার সঠিক রঙ প্রদান করে যা গোলাপি আভাযুক্ত কিন্তু সাদা, বেগুনী বা নীল নয়, কিন্তু এর জায়গায় নীলাভ রঙ আসতে থাকলে বুঝতে হবে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হচ্ছে না।
© Shutterstock
27 / 31 Fotos
হাত বা আঙুল ফিকে হয়ে যাওয়া
- যদি হাত বা আঙুল ফিকে হয়ে নীল বা বেগুনী হয়ে যায়, সেটি বুয়েরজার ডিজিজ, রেনউড সিন্ড্রোম বা আকেনব্যাক সিন্ড্রোমের লক্ষণ হতে পারে।
© Shutterstock
28 / 31 Fotos
ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা
- অল্পবিস্তর ব্যথা আমরা অনেকেই অনেক সময় অনুভব করি। কিন্তু স্পন্দনপূর্ণ ব্যথা কোনো ট্রমার কারণ ছাড়া হলে বিপদের সংকেত হতে পারে। এর সাথে অত্যন্ত বেদনা বা অসাড়তা, এরকম কিছু হতে থাকলে বুঝতে হবে মেরুদণ্ডের স্নায়ুর সংনমন হয়েছে।
© Shutterstock
29 / 31 Fotos
ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা
- ঘাড় বা কাঁধে ব্যাথা হল বাত বা থোরাসিক আউটলেট সিন্ড্রোমের লক্ষণ। এক্ষেত্রে, কলারবোন আর রিব্সের মাঝের ধমনী ও স্নায়ুগুলি সংনমিত হয়ে যায়। সূত্রঃ (স্ট্যাটিসটা) (হেল্ত্থ ডাইজেস্ট) (সিডিসি) (ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক) (ভেরিওয়েল হেল্থ) (দি গার্ডিয়ান) (মায়ো ক্লিনিক) (আমেরিকান হার্ট আ্যসোসিয়েশন) (হেল্থলাইন)
© Shutterstock
30 / 31 Fotos
পুরুষদের কিছু শারীরিক লক্ষণ যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়
আপনি কি কখনো এই লক্ষণগুলির কোনোটি উপলব্ধি করেছেন?
© Shutterstock
সমীক্ষা বলছে, মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের আগে মৃত্যু হয়। পুরুষদের আয়ু মহিলাদের তুলনায় কম হওয়ার অনেক কারণ আছে, তার মধ্যে একটি কারণ হল প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার নিম্ন হার। প্রকৃতপক্ষে পুরুষদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কম, কিন্তু যখন তাঁরা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হন, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।
বেশিরভাগ পুরুষই অনেক শারীরিক লক্ষণকে উপেক্ষা করেন, কিন্তু তার মধ্যে কিছু কিছু আছে যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়। এই গ্যালারিতে সেই সমস্ত কিছু শারীরিক লক্ষণ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ক্লিক করুন এবং জানুন যে আপনি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনোটি উপলব্ধি করেছেন কিনা।
RECOMMENDED FOR YOU








MOST READ
- Last Hour
- Last Day
- Last Week