• CELEBRITY
  • TV
  • LIFESTYLE
  • TRAVEL
  • MOVIES
  • MUSIC
  • HEALTH
  • FOOD
  • FASHION
  • messages.DAILYMOMENT
▲

বিশ্বের কিছু উচ্চতম গাছ খুব সহজেই মনুষ্য সৃষ্ট ইমারত, যেমন স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, দ্য ইউনাইটেড স্টেটস ক্যাপিটাল এবং লন্ডনের বিগ বেন-কে উচ্চতার দিক দিয়ে ছাড়িয়ে গেছে।প্রকৃতপক্ষে আগা থেকে নিয়ে গোড়া পর্যন্ত ১০০ মিটারের বেশি উচ্চতায় দাঁড়িয়ে থাকা প্রকৃতির এই প্রাকৃতিক মিনারগুলি তাদের মহানুভবতায় সত্যিই খুব ঐশ্বর্যশালী। কিন্তু এই চন্দ্রাতপের রাজা কে এবং তার নিকটবর্তী প্রতিদ্বন্দ্বীই বা কারা?

ক্লিক করুন এবং বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু গাছগুলির দিকে তাকান  আর জেনে নিন কোন ক্ষেত্রে তাদের প্রশংসা করতে হবে।

▲

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী উপকূলীয় রেডউড হাইপেরিয়ন হল বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চতম গাছ। ১১৬ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এই গাছটি এখনও অপরাজেয় এবং অনুমানিক ৭০০ থেকে ৮০০ বছর প্রাচীন।

▲

ক্যালিফোর্নিয়ার উত্তর উপকূল-সহ রেডউড জাতীয় এবং রাষ্ট্র উদ্যানে হাইপেরিয়ন পাওয়া যায়।

▲

সেঞ্চুরিয়ান নামক দৈত্যাকার মাউন্টেন অ্যাশ প্রায় ১০০ মিটার (৩২৮ ফুট) উঁচু এবং কাণ্ডের ব্যাসার্ধ ৪.৫ মিটার (১৪ ফুট)। এটি অস্ট্রেলিয়ার উচ্চতম গাছ।

▲

তাসমানিয়ার আর্ভে উপত্যকায় সেঞ্চুরিয়ান সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, যার মধ্যে দিয়ে আর্ভে নদী প্রবাহিত হয়। ২০১৯ সালের দাবানলে এই গাছটি অত্যন্ত বিশ্রীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, কিন্তু ভাগ্যক্রমে আগুন থেকে বেঁচে গিয়েছিল।

▲

উপকূলীয় ডগলাস-ফার ডোরনার ফার নামেও পরিচিত, পরিমাপে যেটি ৯৯ মিটার (৩২৪ ফুট) উঁচু বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ডগলাস ফার এবং পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা নন-রেডউড গাছগুলির মধ্যে একটি।

▲

ডোরনার ফার-এর প্রশংসা করতে হলে আপনাকে ওরেগন উপকূলীয় রেঞ্জ দেখতে যেতে হবে, এবং কুস কাউন্টির ভূমি ব্যবস্থাপনা ব্যুরোর বনাঞ্চলে ভ্রমণ করতে হবে।

▲

সিটকা স্প্রুস যেটি রাভেন'স টাওয়ার নামে পরিচিত, ৯৬ মিটার (৩১৪ ফুট) উচ্চতায় উপনীত হল। এটি  সবেমাত্র ২০০১ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। 

▲

রাভেন'স টাওয়ারের নিখুঁত অবস্থান অপ্রকাশ্য, কিন্তু উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার প্রেইরি খাঁড়ি রেডউডস্‌ রাষ্ট্রীয় উদ্যানকে এর ঘরবাড়ি বলা হয়।

▲

পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহদাকায় গাছগুলি হল দৈত্যাকার সেকোইয়া। ৬-৮ মিটার (২০-২৬ ফুট) ব্যাসবিশিষ্ট কাণ্ডযুক্ত শঙ্কু আকৃতির প্রজাতি সেকোইয়া গড়ে প্রায় ৫০-৮৫ মিটার (১৬৪-২৭৯ ফুট) পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। সবচেয়ে বড়োমাপের দৈত্যাকার গাছটি হল ৯৫ মিটারের (৩১১ ফুট)।

▲

ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণ সিয়েরা নেভাদা পর্বতমালার অন্তর্গত সেকোইয়া জাতীয় অরণ্যে বিশালাকার গাছের সন্ধান পাওয়া আশ্চর্যজনক নয়।

▲

ইউক্যালিপটাস প্রজাতির অন্তর্গত মান্না গাম সাধারণত ৫০ মিটার (১৬০ ফুট), আবার কখনও কখনও ৯০ মিটার (৩০০ ফুট) পর্যন্তও বৃদ্ধি পায়। হোয়াইট নাইট নামে পরিচিত একটি নির্দিষ্ট গাছ ৯১ মিটার (২৯৮ ফুট)-এর আকর্ষণীয় উচ্চতা অর্জন করেছে।

▲

তাসমানিয়ার এভারক্রিচ সংরক্ষিত অরণ্যে হোয়াইট নাইট-এর বাস, যেখানে দর্শকরা হাঁটতে হাঁটতে কিছু সুউচ্চ বৃক্ষসমষ্টিকে দেখার সাথে সাথে হোয়াইট নাইটকেও দেখতে পারবে।

▲

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা গাছ এবং প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা গ্রীষ্মপ্রধান (ট্রপিকাল) গাছের মধ্যে স্থান পেয়েছে এই হলদে মেরান্টি। একটি উপযুক্ত উদাহরণ হল মেনারা, মালয় ভাষার শব্দটি 'মিনার' বোঝনোর জন্য প্রযোজ্য। মেনারা রেইন ফরেস্টকে ভেদ করে ১০০ মিটার উচ্চতা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। 

▲

মালয়েশিয়াতে বোর্নিয়ার উত্তর অংশে উষ্ণ ও আর্দ্র ডানাম উপত্যকা সংরক্ষিত এলাকায় মেনারা লুকিয়ে আছে।

▲

হিমালয়ান সাইপ্রেস যেটি ভূটান সাইপ্রেস নামেও পরিচিত, তার গড় উচ্চতা ৪৫ মিটার (১৫০ ফুট)। কিন্তু ২০২৩-এর জুন মাসে বিস্ময়করভাবে একজন ১০২ মিটার (৩৩৪ ফুট) উচ্চতাসম্পন্ন একটি গাছ খুঁজে পেয়েছিলেন।

▲

দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে হিমালয়ান সাইপ্রেসের সর্বাপেক্ষা বৃহৎ জমায়েতের নমুনা দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পশ্চিম হিমালয় এবং ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বাংশেও তাদের দেখতে পাওয়া যায়।

▲

ইউক্যালিপটাস গোত্রের সরু লিকলিকে চিরহরিৎ সদস্য হল এই দক্ষিণী নীল গাম। এর গড় উচ্চতা ৯০ মিটার (২৯৫ ফুট) উঁচুতে পৌঁছেছে।

▲

নিউ সাউথ ওয়েলস, ভিক্টোরিয়া এবং তাসমানিয়ার দক্ষিণী অস্ট্রেলিয়ায় প্রচুর পরিমাণে দক্ষিণী নীল গাম জন্মায়।

▲

নোবেল ফার হল মরুভুমির ক্রিস্টমাস গাছ, যেটি তার শঙ্কু আকৃতির চূড়ার জন্যে পরিচিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০-১৫০০ মিটার (৯৮০-৪৯২০ ফুট) উচ্চতায় পাওয়া যায়, এই রাজকীয় শঙ্কু আকৃতির গাছটি ৮৯ মিটার (২৯২ ফুট) পর্যন্ত বাড়তে পারে।

▲

নোবেল ফারের বেশ কিছু আকর্ষণীয় উদাহরণের অধিকাংশই ওয়াশিংটন রাজ্যের মাউন্ট সেন্ট হেলেন্স জাতীয় আগ্নেয়গিরি স্মৃতিচিহ্নের গোট মার্শ প্রাকৃতিক গবেষণা ক্ষেত্রে পাওয়া যায়।

▲

আকাশছোঁয়া ছুঁচলো চূড়াবিশিষ্ট ৮৭ মিটার (২৮৫ ফুট) উচ্চতাবিশিষ্ট আলপাইন অ্যাশ তার সোজা সরু অমসৃণ কাণ্ডের জন্যে পরিচিত, যার নীচের অর্ধেকে তন্তুযুক্ত থেকে শুরু করে আঁশযুক্ত এবং উপরের অংশে মসৃণ সাদা ছাল রয়েছে।

▲

দক্ষিণ-পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার মাউন্ট ম্যাসেডন মেমোরিয়াল ক্রস থেকে পুবের দিকে দৃশ্যমান গাছের প্রজাতির মধ্যে আলপাইন অ্যাশ অন্যতম।

▲

লম্বা গ্রীষ্মপ্রধান ব্যতিক্রমী গাছের প্রজাতির মধ্যে আরেকটি হল মেনগারিস, যার সর্বাধিক উচ্চতা ৮৮ মিটার (২৮৮ ফুট) অসাধারণ কিছু নয়। মেনগারিসের মূলগুলি মাটিতে প্রাচীন গ্যারিসনের আবৃত প্রাচীরের মতো বেরিয়ে আসে।

▲

মালয়েশিয়ার সাবাহ-র তাওয়াউ পার্বত্য জাতীয় উদ্যানে পাওয়া কিছু প্রকৃত বিরাটাকার বৃক্ষের দৃষ্টান্ত দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার মেনগারিসের সাক্ষ্য দেয়।

▲

সোজা, মসৃণ ছালযুক্ত বন্য গাছের প্রজাতি মাউন্টেন গ্রে গাম সাধারণত ৬৫ মিটার (২১৩ ফুট) পর্যন্ত বেড়ে ওঠে, যদিও এটি বিহ্বল করে দেওয়া ৮৫ মিটার (২৭৮ ফুট) উচ্চতার জন্যে পরিচিত। 

▲

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের দক্ষিণ-পূর্ব অরণ্য জাতীয় উদ্যান মাউন্টেন গ্রে গামের সবচেয়ে নামকরা আবাস্থরলের মধ্যে একটি। উদ্যানটি একটি সুন্দর প্রাচীন বাড়তে থাকা ইউক্যালিপটাসের বন ও স্বল্পাবশিষ্ট কিছু পরিমিত রেইন ফরেস্টের জন্যে ঝলমল করে।

▲

যেকোনো শঙ্কু আকৃতি গাছের তুলনায় সুগার পাইনের শঙ্কু দীর্ঘতম, প্রায়ই যেটিকে কল্পনামূলকভাবে ক্রিস্টমাস ট্রি খেলনা হিসাবে অভিহিত করে হয়। গাছটি সর্বোচ্চ ৬০ মিটার (১৯৬ ফুট) পর্যন্ত বাড়তে পারে, যদিও বিরল উদাহরণ হিসাবে সর্বাধিক ৮২ মিটার (২৬৯ ফুট) পরিমাপের রেকর্ড রয়েছে।

▲

ক্যালিফোর্নিয়ার ইয়োসেমাইট জাতীয় উদ্যানকে অলংকৃত করে তুলতে সুগার পাইন বিশ্ববিখ্যাত প্রাকৃতিক অভয়ারণ্যকে পান্নাসবুজে আবৃত অপূর্ব গঠনবিন্যাস প্রদান করেছে।

▲

আফ্রিকার লম্বা গাছ এন্ট্যাড্রফ্রাগমা এক্সেলসাম,যার উচ্চতা ৮১ মিটার (২৬৫ ফুট), শুধুমাত্র তার ল্যাটিন শ্রেণিবিন্যাস দ্বারা সুপরিচিত।

▲

২০১৬ সালে উত্তর তানজানিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত কিলিমাঞ্জারোর এক নির্জন উপত্যকায় এক বৃহৎ পর্ণমোচী বৃক্ষ, এন্ট্যাড্রফ্রাগমা এক্সেলসামের এই বিশেষ নিদর্শন পাওয়া গিয়েছিল। অন্যদিকে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় পূর্ব আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এটি একটি দেশীয় প্রজাতি।

বিশ্বের কিছু উচ্চতম গাছ এবং কোন ক্ষেত্রে তাদের প্রশংসা করতে হবে

এগুলি প্রকৃতির বিশালাকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ

31/08/23 por StarsInsider

MOVIES প্রাকৃতিক বিশ্ব

বিশ্বের কিছু উচ্চতম গাছ খুব সহজেই মনুষ্য সৃষ্ট ইমারত যেমন স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, দ্য ইউনাইটেড স্টেটস ক্যাপিটাল এবং লন্ডনের বিগ বেন-কে উচ্চতার দিক দিয়ে ছাড়িয়ে গেছে। প্রকৃতপক্ষে আগা থেকে নিয়ে গোড়া পর্যন্ত ১০০ মিটারের বেশি উচ্চতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা প্রকৃতির এই প্রাকৃতিক মিনারগুলি তাদের মহানুভবতায় সত্যিই খুব ঐশ্বর্যশালী। কিন্তু এই চন্দ্রাতপের রাজা কে এবং তার নিকটবর্তী প্রতিদ্বন্দ্বীই বা কারা?

ক্লিক করুন এবং বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু গাছগুলির দিকে তাকান  আর জেনে নিন কোন ক্ষেত্রে তাদের প্রশংসা করতে হবে।

  • NEXT

RECOMMENDED FOR YOU

গ্রীষ্মকালীন এই সিনেমাগুলি দর্শকদের মনে ছাপ ফেলে গিয়েছিল

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ৩০টি গ্রীষ্মকালীন ব্লকবাস্টার

সময় দ্রুত শেষ হয়ে যায়, তাই না?

২০২৩ সালে যেসব আইকনিক মুভিগুলোর ৩০ বছর পূর্ণ হবে

'Barbie' থেকে শুরু করে 'Twilight' পর্যন্ত এই চলচ্চিত্রগুলো সকলের মনে একটি ছাপ রেখে গেছে

নারী পরিচালক দ্বারা পরিচালিত সর্বকালের সর্বোচ্চ উপার্জনকারী চলচ্চিত্রসমূহ

  • CELEBRITY BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • TV BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • LIFESTYLE BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • TRAVEL BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • MOVIES BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • MUSIC BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • HEALTH BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • FOOD BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • FASHION BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL

  • messages.DAILYMOMENT BAIXADO ATUALIZAÇÃO DISPONÍVEL